নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ, প্রতিরোধ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

নিউমোনিয়া কি?

নিউমোনি হলো ফুসফুসের একটি সংক্রামক রোগ। ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক দ্বারা ফুসফুসের বায়ুথলি(Alveoli-এলভিওলি) গুলি সংক্রামিত হয়ে ফুসফুসের প্রদাহ উৎপন্ন হয়। সাধারণত শীতকালে এবং তারপরে বর্ষাকালে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার হার বেশি দেখা যায়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এর মত অনুসারে প্রতিবছর ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের নিউমোনিয়াতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর হার প্রায় দুই মিলিয়ন এর মত। পাঁচ বছরের বেশি বয়সী শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে নিউমোনিয়াতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর হার তুলনামূলক কম। শুধু নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের মৃত্যুহার তুলনামূলক কম। তবে শিশু যদি নিউমোনিয়ার সঙ্গে অন্যান্য জটিল রোগে আক্রান্ত থাকে তবে সেক্ষেত্রে মৃত্যুহার বেশি হতে দেখা যায়। দেরিতে চিকিৎসা নেওয়া, জীবনী শক্তির দুর্বল প্রতিরোধ এবং ব্যাকটেরিয়ার এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধী ক্ষমতার কারণে এই মৃত্যুর হার তুলনামূলক বেশি হয়ে থাকে।




নিউমোনিয়া কেন হয়?

সাধারণত বিভিন্ন বায়ুবাহিত ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও ছত্রাক দ্বারা নিউমোনিয়া রোগটি সংক্রামিত হয়ে থাকে।

ব্যাকটেরিয়া গুলোর ভেতরে রয়েছে স্ট্রেপটোকক্কাস, স্টেফাইলোকক্কাস ইত্যাদি। ভাইরাস গুলোর ভেতর আছে রিসো ভাইরাস(RSV), ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস ইত্যাদি। এবং ছত্রাকের ভেতর আছে নিউমোসিস্টিস জিরোভেসি ইত্যাদি।

বিশেষ বিশেষ যে কারণগুলো নিউমোনিয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে থাকে সেগুলো হলঃ

১) ধূমপান।

২) অ্যালকোহল সেবন।

৩) দীর্ঘস্থায় হাঁপানি, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ইত্যাদি।

৪) শিশু বয়স্ক ব্যক্তিরা 

৫) দুর্বল প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যক্তি 

এই সকল পরিস্থিতি নিউমোনিয়া রোগ হতে সহায়ক এবং উদ্দীপক ভূমিকা রাখে।

নিউমোনিয়া কত প্রকার? 

সাধারণত চার প্রকারের নিউমোনিয়া হতে দেখা যায়ঃ

1) Bacterial pneumonia- বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা সংক্রমিত হয়ে ব্যাকটেরিয়াল নিউমোনিয়া হয়ে থাকে।

2) Viral pneumonia- বিভিন্ন ভাইরাসের দ্বারা সংক্রমণ ঘটে থাকে ফুসফুসে এবং ভাইরাল নিউমোনিয়া হয়ে থাকে।

3) Fungal pneumonia- বিভিন্ন ছত্রাক দ্বারা এই প্রকারের নিউমোনিয়া দেখার দেয়। তবে এই ছত্রাক ঘঠিত নিউমোনিয়ার সংখ্যা তুলনামূলক কম দেখা যায়। বিশেষ করে যাদের জীবন সত্যি প্রতিরক্ষক দুর্বল তাদের ক্ষেত্রেই ফাংগাল নিউমোনিয়ার সংক্রমণ বেশি হয়ে থাকে।

4) Aspiration pneumonia- খাবারের কনা বা কোন তরল খাবার খাদ্যনালির পরিবর্তে যদি শ্বাসনালীতে প্রবেশ করে এবং সেটি ফুসফুসে গিয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে তখন এই প্রকারের নিউমোনিয়া সৃষ্টি হয়ে থাকে।

নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণঃ

নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার বিষয়ে আমাদের সচেতন হতে হবে তাহলেই আমরা নিউমোনিয়া রোগটিকে প্রতিরোধ করতে পারব। নিউমোনিয়া আক্রান্ত একজন রোগীর শরীরে যে সকল লক্ষণ প্রকাশিত হয় তা হল-

১) জ্বর, মাথা ব্যথা ও বমি বমি ভাব

২) কাশি, কাশির সাথে রক্ত বা শ্লেষ্মা যেতে পারে

৩) শ্বাস-প্রশ্বাসে কষ্ট 

৪) বুকে ও সমস্ত শরীরের ব্যথা 

৫) ক্লান্তি 

৬) খাবারের অরুচি

নবজাতকের নিউমোনিয়ার লক্ষণঃ

শিশুর নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার বিষয়ে এখানে আলোচনা করা হল।

শ্বাসকষ্টঃ নবজাতকের ক্ষেত্রে নিউমোনিয়ার সংক্রমণ হলে শিশুর শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। শিশু দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহন ও ত্যাগ করে থাকে। কখনো কখনো বিশেষ অস্বাভাবিক ধরনের শব্দ হয়ে থাকে শ্বাস প্রশ্বাসের সময়।

জ্বরঃ শিশুর নিউমোনিয়া সংক্রমণ হলে সাধারণত শরীরে জ্বর এসে থাকে। অন্যান্য শ্বাস প্রশ্বাসের গত সমস্যা সাথে জ্বরের আক্রমণ থাকলে নিউমোনিয়ার সন্দেহ করা যেতে পারে। 




খাওয়াতে অসুবিধাঃ প্রচন্ড অসুস্থতা বসত শিশুর স্বাভাবিক আহার নিদ্রায় ব্যাঘাত ঘটে। অরুচি দেখা দেয় ফলে শিশু কিছুই খেতে চায় না এবং প্রায়ই কান্নাকাটি করতে থাকে।

দ্রুত হৃদস্পন্দনঃ স্ট্যাথোস্কোপ দিয়ে মাপলে দেখা যাবে শিশুর হৃদস্পন্দন দ্রুত হয়েছে কিনা। অনেক সময়ে শিশুদের এই ক্ষেত্রে হৃদস্পন্দন দ্রুত হয়ে যায়।

এছাড়াও সর্দি-কাশি, পেট ফাঁপা, অস্থিরতা, ছটফটানি শারীরিক অসুবিধা দেখা যায়। অনেক সময় শিশুর মুখ, ঠোঁট ও নখ ইত্যাদিতে নীলভাব দেখা যায়।

নবজাতক শিশুর ক্ষেত্রে নিউমোনিয়ার লক্ষণ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় কিছুটা ভিন্ন হতে পারে এবং কিছু ক্ষেত্রে শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে। তাই শিশুদের ক্ষেত্রে নিউমোনিয়ার প্রতিরোধ ও চিকিৎসার  ক্ষেত্রে বিশেষভাবে যত্নশীল হতে হবে।

নিউমোনিয়া রোগটির সাথে সাধারণত এই সকল লক্ষণ গুলোই রোগীর শরীরে প্রকাশ পেয়ে থাকে। যদি এই লক্ষণ গুলোর ভিতর কোন একটি বা একাধিক লক্ষণ দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকেন এবং নিউমোনিয়া বলে সন্দেহ হয় তবে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন অথবা রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যান।

বাচ্চাদের নিউমোনিয়া হলে করণীয়ঃ

নিউমোনিয়ার লক্ষণ সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে, গুরুতর পরিস্থিতি এড়াতে শিশুকে যথাসময়ে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে। ডিহাইড্রেট প্রতিরোধ করতে পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ বা তরল খাওয়াতে হবে। শিশুকে ধূমপানের দোয়ার সংস্পর্শে আসতে দেওয়া যাবে না। এর সাথে যদি দেখা যায় শিশুর প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট হচ্ছে মুখ, ঠোঁট, নখ ও শরীর ইত্যাদি নীলবর্ণ ধারণ করেছে, প্রচন্ড জ্বর আছে, কিছু খাওয়া বা দুধ পান করা বন্ধ করে দিয়েছে তবে তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।

নিউমোনিয়া হলে কি খাবার খেতে হবে?

নিউমোনিয়া হলে সাধারণত পুষ্টিকর এবং বলকারক খাবার খেতে হবে যাতে শরীরে অধিক পুষ্টির যোগান হয় এবং জীবনী শক্তির প্রতিরোধ ব্যবস্থা সবল হয়ে রোগের বিরুদ্ধে যথাযোগ্য প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে। 

বিভিন্ন ফল ও শাকসবজিঃ ভিটামিন, খনিজ এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ বিভিন্ন শাকসবজি খেতে হবে। তাদের ও প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহজ হবে। কমলা, আঙ্গুর, লেবু, পেঁপে, গাজর, পেয়ারা, বেদানা, আপেল আনারস প্রভৃতি ফল আহার করতে হবে। সাইট্রাস এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল(টক জাতীয় ফল) সেবনে এই সময়ে রোগের বিরুদ্ধে যথার্থ প্রতিরোধ গড়ে ওঠে।

মাছ ও চর্বিহীন মাংসঃ শরীরে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করতে মাছ এবং চর্বিহীন মাংস খেতে হবে। স্যামন, টুনা, টার্কি, চিকেন ইত্যাদি এই সময়ে পরিমিত মাত্রায় আহার করা যেতে পারে।

কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবারঃ শর্করা, স্টার্স এবং ফাইবার সমৃদ্ধ বিভিন্ন খাবার খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। কেননা কার্বোহাইড্রেটই হলো শরীরে শক্তি যোগানের প্রাথমিক উৎস।

দুগ্ধজাত খাদ্যঃ দুধ, দই, পনির এই জাতীয় দুঃখ যত খাদ্য সামগ্রী করতে হবে পরিমিত মাত্রায়। এ শরীরের পুষ্টিমান এবং স্বাভাবিক শক্তি বজায় থাকবে।

প্রচুর তরল পান করুনঃ নিউমোনিয়া তে আক্রান্ত হলে এই সময় প্রচুর পরিমাণে বিভিন্ন তরল জাতীয় পানীয় ও পান করতে হবে। সেটি হতে পারে খাওয়ার পানি, ডাবের পানি, ফলের জুস ইত্যাদি। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে এই সময় শরীর ডিহাইড্রেট হতে পারবেনা এবং এর সাথে সাথে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি ফুসফুসের শ্লেশ্মাকেও সাথে তরল রাখতেও সহযোগিতা করবে।

নিউমোনিয়া রোগীর খাবার সচেতনভাবে নির্বাচন করার সাথে সাথে এই সময়ে যে সকল খাবার এড়িয়ে যেতে হবে তা হলঃ

নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হবার এই সময় শরীর প্রচন্ড পরিমাণে দুর্বল থাকে। এই সময় পরিপাকতন্ত্রেও দুর্বলতার লক্ষ্য করা যায় ফলে হজমের সমস্যা হতে পারে। এই কারণে এই সময়ে যে সকল খাবার এড়িয়ে যেতে হবে তাহলে। 

১) ভাজাপোড়া এবং চর্বিযুক্ত আহার। 

২) প্রক্রিয়াজাত খাদ্য সামগ্রী 

৩) এলকোহল বা মদ্যপান 

৪) ক্যাফাইন যুক্ত পানিয়

৫) ধূম্র সেবন

নিউমোনিয়া নির্ণয়ে পরীক্ষার নামঃ

নিউমোনিয়া রোগটি প্যাথলজিক্যাল ইনভেস্টিগেশন এর দ্বারা নির্ণয় করতে হলে বেশ কিছু টেস্ট করা যেতে পারে। যেমন-

1) chest X-ray 

2) Chest CT scan 

3) CBC

4) Blood culture 

5) Sputum culture

এই সকল প্যাথলজিক্যাল ইনভেস্টিগেশন দ্বারা রোগটির নির্বাচন এবং তীব্রতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা যেতে পারে




নিউমোনিয়া রোগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ

নিউমোনিয়া রোগটি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা দ্বারা সুন্দরভাবে চিকিৎসা করা যায় এবং রোগী আরোগ্য হয়ে থাকে। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা একটি লাক্ষণিক চিকিৎসা ব্যাবস্থা। রোগীর সামগ্রিক শারীরিক ও মানসিক লক্ষণ এবং রোগের লক্ষণ এর সঙ্গে মিলিয়ে ঔষধ নির্বাচন করতে হয়। নিউমোনিয়া রোগের চিকিৎসায় সাধারণত লক্ষণ সাদৃশ্যে যে সকল হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহৃত হয়ে থাকে সেগুলো হলঃ

আর্সেনিক এল্বাম, ব্রায়োনিয়া, রাস টক্স, একোনাইট ন্যাপেলাস, এন্টিম টার্ট, স্পঞ্জিয়া, ড্রসেরা, এপিস মেল, ব্যাসিলিনাম, সালফার ইত্যাদি।

এছাড়াও রোগীর ধাতু গত লক্ষণ সাদৃশ্যে কনস্টিটিউশনাল হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার জন্য হোমিওপ্যাথিক মেটেরিয়া মেডিকা থেকে যেকোনো হোমিওপ্যাথিক ঔষধই নির্বাচিত হতে পারে রোগীর জন্য।

নিউমোনিয়া রোগের প্রতিরোধঃ 

নিউমোনিয়া রোগটির প্রতিরোধের জন্য সচেতন ভাবে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে। যেমনঃ

অতিরিক্ত ঠান্ডা না লাগানোঃ শীতের সময় অতিরিক্ত ঠান্ডা লেগে অনেক সময় সর্দি-কাশি হতে পারে এবং সেটি পরবর্তীতে নিউমোনিয়ায় রূপান্তরিত হতে পারে তাই এই ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।

ধূমপান ত্যাগ করাঃ নিয়মিত ধূমপান করার ফলে ফুসফুস দুর্বল হয়ে পড়ে এবং নিউমোনিয়ার মত রোগ হওয়ার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করে থাকে। 

স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়াঃ নিয়মিত স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিকর খাবার খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সবল থাকে এবং নিউমোনিয়ার মত রোগ প্রতিরোধে তা সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

নিয়মিত শরীর চর্চাঃ নিয়মিত শরীরচর্চা দ্বারা শরীর সুস্থ ও সবল থাকে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত শরীর চর্চা মনের উপরেও ব্যাপক প্রভাব ফেলে।

নিয়মিত হাত ধোয়াঃ নিয়মিত সাবান পানি দিয়ে হাত ধুয়ে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখলে নিউমোনিয়ার জীবাণুকে প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়।

নিউমোনিয়া নিয়ে প্রশ্নোত্তর পর্বঃ

এখন আমরা নিউমোনিয়া রোগ ও তার চিকিৎসা বিষয়ক কিছু বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী নিয়ে  প্রশ্নোত্তর পর্ব বিষয়ক সংক্ষিপ্ত আলোচনা করব।

প্রশ্নঃ নিউমোনিয়া কি ছোঁয়াচে রোগ?

না সাধারণভাবে নিউমোনিয়া ছোঁয়াচে রোগ নয়। অর্থাৎ নিউমোনিয়া আক্রান্ত রোগের সংস্পর্শে আসলে এবং তাকে স্পর্শ করলেও এই রোগটি একজন থেকে আরেকজনে ছড়ায় না। তবে বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে নিয়মানিয়া ছোঁয়াচে হতে পারে। বিশেষ করে ব্যাকটেরিয়া ঘটিত নিউমোনিয়া হলে সেক্ষেত্রে রোগটি ছোঁয়াচে হতে পারে।

প্রশ্নঃ নিউমোনিয়া কি ঘটিত রোগ?

নিউমোনিয়া প্রধানত একটি ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ। তবে এটি ভাইরাস এবং ছত্রাক দ্বারাও সংক্রমিত হয়ে থাকে। কিছু ক্ষেত্রে রোগটি খাদ্যকণা বায়ুনালীতে প্রবেশের মাধ্যমেও হয়ে থাকে।

আরো পড়ুনঃ
শিশুর নাক বন্ধ হওয়ায় স্যাম্বুকাস

ডা. দীপংকর মন্ডল।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথ।
২২.০৫.২০২৪

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪