ajkerit

একিউট রোগে মায়াজম এর ভুমিকা

একিউট রোগে মায়াজম এর ভুমিকা

একিউট যেকোন রোগে প্রথমেই মায়াজমের খোঁজ না করলেও চলে এটি ঠিক। কেননা সব রোগের উৎপত্তি মায়াজম থেকে নয়। বিশেষত ক্রনিক রোগের একটি অংশ যা মায়াজমঘটিত সেখানেই মায়াজমের গুরুত্ব সর্বাধিক। সাধারণত একিউট কেস গুলিতে Causation Based প্রেসক্রিপশন করা যায়।
আর Causation ছাড়াও Sensation ও Modalities দেখে এবং Acquit Symptoms Similarity মিলিয়ে যেকোন Superficial Polychrist বা Non-Miasmatic ঔষধ ব্যবহার করা যায়।

তবে এক্ষেত্রে একটি কথা এই যে মহাত্মা হ্যানিম্যান বলেছেন যেকোন তরুণ প্রকৃতির রোগ শরীরে নীহিত মায়াজমের সাময়িক উচ্ছাস, বিশেষ করে আদি রোগবীজ সোরার।
তাই একিউট যেকোন রোগে যদি প্রথম নির্বাচিত ঔষধ ব্যর্থ হয় তবে পরবর্তীতে মায়াজমকে বিবেচনায় নিয়ে প্রেসক্রিপশন করলে ভালো ফল পাওয়া যায়। এই কারনেই যেকোন একিউট জ্বরে, যদি প্রথম নির্বাচিত ঔষধ বিফল হয় তাহলে প্রধান Anti-Psoric ঔষধ সালফার ব্যবহার এর কথা ভাবতে হবে। তবে অবশ্যই Symptoms Similarity এর দিকে লক্ষ রেখে সালফার ছাড়াও অন্য Anti-Psoric ঔষধের কথাও বিবেচনায় রাখতে হবে।
তাই Miasmatic বিবেচনার দিকে ক্রমান্বয়ে অগ্রসর হতে হবে।
………………………………………………………
লেখকঃ
দীপংকর মন্ডল(ডিএইচএমএস, চতুর্থ বর্ষ,বিএইচবি)
০২/১০/২০২০ শুক্রবার।
………………………………………………………
এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত কোন লেখা কপি না করার অনুরোধ রইলো। প্রয়োজনে শেয়ার করুন।
ধন্যবাদ।
………….

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
ajkerit
ajkerit
ajkerit
ajkerit